২০০৯ সালে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড ইতালির সার্দিনিয়া দ্বীপের বিশেষ পনির কাসু মারজুকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক পনির’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।

ইতালির সার্দিনিয়া দ্বীপের খাঁজকাটা পাহাড়ি অঞ্চলে মেষপালকরা তৈরি করেন কাসু মারজু, এক ধরনের পচা পনির, যা পোকামাকড় দিয়ে ভর্তি থাকে। ২০০৯ সালে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড এটিকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক পনির’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।

চিজ স্কিপার মাছি (Piophila casei) সার্দিনিয়ার লবণাক্ত পেকোরিনো পনির ফিওরে সার্ডো-এর ফাটলে ডিম পাড়ে। সেখান থেকে বের হয়ে আসা ম্যাগট (মাছির লার্ভা) পনিরের ভেতরে গর্ত করে প্রোটিন হজম করে এবং সেটিকে নরম ও ক্রিমের মতো উপাদানে পরিণত করে।

পনির বিক্রেতা তখন ওপরের স্তরটি ফাটিয়ে খানিকটা তুলে আনেন, যা তুলনামূলকভাবে ম্যাগটের সংস্পর্শে কম আসে। তবে এই পনির দুর্বল হৃদয়ের মানুষদের জন্য নয়, কারণ এর ভেতরের পোকাগুলো হঠাৎ করে ছটফট করতে শুরু করে।

ইতালির সার্দিনিয়া দ্বীপের খাঁজকাটা পাহাড়ি অঞ্চলে মেষপালকরা তৈরি করেন কাসু মারজু, এক ধরনের পচা পনির, যা পোকামাকড় দিয়ে ভর্তি থাকে। ২০০৯ সালে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড এটিকে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক পনির’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।

চিজ স্কিপার মাছি (Piophila casei) সার্দিনিয়ার লবণাক্ত পেকোরিনো পনির ফিওরে সার্ডো-এর ফাটলে ডিম পাড়ে। সেখান থেকে বের হয়ে আসা ম্যাগট (মাছির লার্ভা) পনিরের ভেতরে গর্ত করে প্রোটিন হজম করে এবং সেটিকে নরম ও ক্রিমের মতো উপাদানে পরিণত করে।

পনির বিক্রেতা তখন ওপরের স্তরটি ফাটিয়ে খানিকটা তুলে আনেন, যা তুলনামূলকভাবে ম্যাগটের সংস্পর্শে কম আসে। তবে এই পনির দুর্বল হৃদয়ের মানুষদের জন্য নয়, কারণ এর ভেতরের পোকাগুলো হঠাৎ করে ছটফট করতে শুরু করে।